রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় স্থায়ী জামিন পেয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
বিএনপির এই দুই নেতার জামিন প্রশ্নে রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বুধবার এই রায় (রুল অ্যাবসলিউট) দেন।
মামলাটিতে এক মাস কারাভোগের পর গত ৯ জানুয়ারি অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্তি পান মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস।
আজ আদালতে বিএনপির দুই নেতার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও সগীর হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম গোলাম মোস্তফা।
পরে আইনজীবী সগীর হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মামলাটিতে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়ে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস আগে কারামুক্তি পান। আজ হাইকোর্ট রুল যথাযথ (অ্যাবসলিউট) ঘোষণা করেছেন। ফলে এই মামলায় দুজন স্থায়ী জামিন পেলেন।
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর প্রথম আলোকে বলেন, ‘আলোচনা করে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
গত বছরের ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ সামনে রেখে ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। পরদিন ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে বাসা থেকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁদের সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তিনবার নাকচ হয়। পরে তাঁরা জামিনের জন্য উচ্চ আদালতে যান।
শুনানি নিয়ে গত ৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুই নেতার জামিন প্রশ্নে রুল দেন। একই সঙ্গে তাঁদের ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। জামিনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। এর শুনানি নিয়ে গত ৮ জানুয়ারি আপিল বিভাগ জামিন বহাল রেখে রুল (জামিন প্রশ্নে) ৩০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। রুলের শুনানি শেষে আজ তাঁরা স্থায়ী জামিন পেলেন।রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় স্থায়ী জামিন পেয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
বিএনপির এই দুই নেতার জামিন প্রশ্নে রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বুধবার এই রায় (রুল অ্যাবসলিউট) দেন।
মামলাটিতে এক মাস কারাভোগের পর গত ৯ জানুয়ারি অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্তি পান মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস।
আজ আদালতে বিএনপির দুই নেতার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও সগীর হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম গোলাম মোস্তফা।
পরে আইনজীবী সগীর হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মামলাটিতে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়ে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস আগে কারামুক্তি পান। আজ হাইকোর্ট রুল যথাযথ (অ্যাবসলিউট) ঘোষণা করেছেন। ফলে এই মামলায় দুজন স্থায়ী জামিন পেলেন।
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর প্রথম আলোকে বলেন, ‘আলোচনা করে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
গত বছরের ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ সামনে রেখে ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। পরদিন ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে বাসা থেকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁদের সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তিনবার নাকচ হয়। পরে তাঁরা জামিনের জন্য উচ্চ আদালতে যান।
শুনানি নিয়ে গত ৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুই নেতার জামিন প্রশ্নে রুল দেন। একই সঙ্গে তাঁদের ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। জামিনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। এর শুনানি নিয়ে গত ৮ জানুয়ারি আপিল বিভাগ জামিন বহাল রেখে রুল (জামিন প্রশ্নে) ৩০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। রুলের শুনানি শেষে আজ তাঁরা স্থায়ী জামিন পেলেন।